|
||||
সেবা প্রদানকারী অফিসের নাম |
দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা/ কর্মচারী |
সেবা প্রাপ্তির স্থান |
প্রয়োজনীয় সময় |
|
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় |
১. জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ২. উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা |
জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা কার্যালয় |
আবেদন প্রাপ্তির ৫-৮ মাসের মধ্যে (বৎসরে ১ বার ) |
|
সেবা প্রদানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ |
জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রচারিত বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রচারের পর জেলা/উপজেলা কার্যালয় থেকে আবেদন সংগ্রহ করতে হয়। সমিতি কর্তৃক পূরণকৃত ৩ (তিন) ফর্দ আবেদন জেলা/উপজেলা কার্যালয়ে জমা দিতে হয়। মাননীয় মন্ত্রী/সংসদ সদস্য/বামকপ সদস্য/জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান/উপজেলা চেয়ারম্যান/ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান/ উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক সুপারিশকৃত হতে হবে। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সরেজমিনে যাচাই বাছাই করে সাধারণ ও বিশেষ অনুদানের জন্য উপজেলা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা উপজেলা কমিটি থেকে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই করে জেলা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। জেলা কমিটি যাচাই করে সাধারণ অনুদানের আবেদনসমূহ ক, খ ও গ শ্রেনিতে বিন্যাস করে বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ (বামকপ) এর সদস্য সচিব মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর নিকট প্রেরণ করেন। মহাপরিচালক জেলা থেকে প্রাপ্ত আবেদন যাচাই করে প্রতিবেদনসহ বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদের উপ-কমিটিতে প্রেরণ করেন। বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ এর উপ-কমিটি অনুদানের যোগ্য সমিতির খসড়া তালিকা প্রণয়ন করে বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদে উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ উপ-কমিটি কর্তৃক প্রনীত খসড়া পর্যালোচনা করে অনুদান প্রাপ্তির জন্য সমিতির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন। চূড়ান্ত তালিকানুযায়ী জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পূর্ব নির্ধারিত তারিখে অনুদানের চেক বিতরণ করেন। |
|||
সেবা প্রাপ্তির শর্তাবলি |
ক) সাধারণ অনুদান: ১। সমিতি হিসেবে নিবন্ধনের মেয়াদকাল ২ বছর পূর্ণ হতে হবে ২। অনুদানের জন্য সকল সমিতিকে নির্ধারিত ফরমে নির্ধারিত তারিখের মধ্যে জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে আবেদন দাখিল করতে হবে ৩। অদক্ষতা, দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনায় এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর প্রদত্ত ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচির আওতায় ঋণখেলাপী হিসেবে অভিযুক্ত সমিতি অনুদান প্রাপ্তির জন্য যোগ্য হবে না ৪। বিদেশী প্রতিষ্ঠান / দাতা সংস্থার নিকট হতে অনুদান প্রাপ্ত সমিতি অনুদান প্রদানের জন্য বিবেচিত হবে না ৫। মহিলা কল্যাণ ও উন্নয়ন মূলক কর্মসূচির ব্যয়িত অর্থের কমপক্ষে ১০% সমিতি / প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিল হতে মিটাতে পারবে সে ধরণের সমিতিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। খ) বিশেষ অনুদান: ১। সাধারণ অনুদান প্রাপ্তির সকল যোগ্যতা ও শর্তাবলি প্রযোজ্য ২। সমিতির কার্যক্রমের মানের ভিত্তিতে ১ (এক) বৎসরের ব্যবধানে বিশেষ অনুদান প্রদান করা যেতে পারে ৩। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরাধীণ প্রকল্পের আওতায় ঋণপ্রাপ্ত সমিতিকে চলমান বছরে বিশেষ অনুদানের জন্য সুপারিশ করা যেতে পারে ৪। বিশেষ অনুদান প্রাপ্তির জন্য সমিতির কার্যালয়/ ঘরে পরিচালিত হতে হবে গ) স্বেচ্ছাধীন অনুদান ১। সমিতি হিসেবে নিবন্ধনের মেয়াদকাল কমপক্ষে এক বছর পূর্ণ হতে হবে ২। ক উপ-অনুচ্ছেদের ২ থেকে ৫ পর্যন্ত অন্যান্য শর্তাবলি প্রযোজ্য ৩। প্রতিষ্ঠান/ সংস্থার আবেদনের ভিত্তিতে যোগ্যতা যাচাই পূর্বক মাননীয় মন্ত্রী/প্রতিমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক স্বেচ্ছাধীন অনুদান প্রদান করা হবে |
|||
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র |
১. নির্ধারিত আবেদনপত্র ৩ প্রস্থ ২. মন্ত্রী/ সংসদ সদস্য/ বামকপ/ জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান/ উপজেলা চেয়ারম্যান/ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সুপারিশ ৩. ঋণ খেলাপী নন সার্টিফিকেট ৪. নিবন্ধনের কপি
|
|||
সেবা প্রাপ্তির জন্য প্রয়োজনীয় ফি/ট্যাক্স/আনুষঙ্গিক খরচ |
৩০০/-টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প (বিশেষ অনুদান)
|
|||
নির্দিষ্ট সেবা প্রদানে ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা |
মহা-পরিচালক/ জেলা প্রশাসক/ জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা |
|||
সংশ্লিষ্ট আইন কানুন/ বিধিমালা/ নীতিমালা |
স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতির মধ্যে অনুদান বিতরণ নীতিমালা, ২০১১ |
|||
সেবা প্রদান/ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অসুবিধাসমূহ |
ক)নাগরিক পর্যায় |
কেবল নিবন্ধিত সমিতির মাঝে অনুদান বিতরণ করা হয় । অন্য ভাল সমিতি সুবিধা পায় না। |
||
খ)সরকারি পর্যায় |
যে কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য অনুদান প্রদান করা হয়, অনেক ক্ষেত্রে সেই কার্যক্রমে অনুদানের অর্থ ব্যয়িত না হওয়া |
|||
বিবিধ/অন্যান্য |
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস