Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সিটিজেন চার্টার

 

 

 

ক্রমিক

নং

সেবা প্রদানকারী অফিসেরনাম

সেবার নাম

দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা / কর্মচারী

সংক্ষেপে সেবা প্রদানের পদ্ধতি

সেবা প্রাপ্তির প্রয়োজনীয় সময়

প্রয়োজনীয়ফিট্যাক্স / আনুষঙ্গিক খরচ

সংশ্লিষ্ট আইন-কানুন

/ বিধি-বিধান/ নীতিমালা

নির্দিষ্ট সেবা পেতে

ব্যর্থ হলে পরবর্তী প্রতিকারকারী কর্মকর্তা

01

জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ  কর্মসূচি

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/ অফিস  সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর

ভিকটিম কর্তৃক আবেদন দাখিলের পর অভিযোগকারী ও অভিযুক্ত ব্যক্তি উভয় পক্ষকে শুনানির জন্য পত্র প্রেরণ করা হয় এবং নির্ধারিত তারিখে শুনানি এবং সরেজমিন তদন্তের পর অভিযোগ মীমাংসা/  নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ মীমাংসা/  নিষ্পত্তি না হলে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন কমিটি বা জেলা আইন সহায়তা কমিটিতে প্রেরণ করা হয়।

ক্ষেত্রমতে ৩-২০ দিন (আবেদন প্রাপ্তির সঙ্গে সঙ্গে শুনানির তারিখ ধার্য করে পত্র প্রেরণ)

 

বিনামূল্যে

 

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইন

১.  জেলা প্রশাসক

২. উপজেলা নির্বাহী অফিসার

৩. জেলা  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

০২

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন ও নিয়ন্ত্রণ

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

তৃণমূল পর্যায়ে নারীর ক্ষমতায়ন, নেতৃত্বের বিকাশ এবং উন্নয়ন কার্যক্রম  ব্যপক  প্রসারের জন্য স্বেচ্ছাসেবী মহিলা প্রতিষ্ঠান রেজিস্ট্রেশনের জন্য নির্ধারিত “ক” ফরমে জেলা প্রশাসক/ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সুপারিশসহ আবেদন করে জেলা/ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নিকট দাখিল করে থাকেন। উপজেলার আবেদন জেলা কর্মকর্তার বরাবরে নিবন্ধনের জন্য প্রেরণ করা হয়। প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাইয়ের পর জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সমিতিগুলোকে  নিবন্ধন প্রদান করে থাকেন। 

আবেদন প্রাপ্তির ৩০ দিনের মধ্যে

(বছরে একবার)

১. নতুন সমিতির জন্য রেজিঃ ফি ১০০০/- টাকা

২. নবায়ন ফি ৩০০/- টাকা

১৯৬১ সালের ৪৬ নং  অধ্যাদেশ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা

উপ-পরিচালক নিবন্ধন

 

 

 

০৩

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়

 

ভিজিডি কর্মসূচি

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর

পরিপত্রানুযায়ী  উপজেলায় ভিজিডি মহিলা সেবা ভোগীর সংখ্যা প্রাপ্তির পর  উপজেলা কমিটি অবহিতকরণ সভা করেন এবং দারিদ্র্য চিহ্নিতকরণ ম্যাপ অনুযায়ী ইউনিয়নে সেবাভোগীর বরাদ্দ প্রদান করেন।

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ইউনিয়ন পর্যায়ে ভিজিডি মহিলা বাছাই কমিটির সাথে অবহিতকরণ  সভায় উপকারভোগী বাছাই সম্পর্কে ধারণা দেন।

ইউনিয়ন ভিজিডি মহিলা বাছাই কমিটি প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য চার সদস্যবিশিষ্ট পৃথক পৃথক ক্ষুদ্রদল গঠন করে। ক্ষুদ্রদল ভিজিডি মহিলা বাছাই করার জন্য কবে কোথায় জনসভা করা হবে তা প্রচার করে।

 

ক্ষুদ্রদল এলাকা ভিত্তিক নির্ধারিত তারিখের জনসভায় গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে সেবাভোগীর নির্বাচিত হবার শর্তাবলী ব্যখ্যা করেন এবং শর্তানুযায়ী সম্ভাব্য যোগ্য মহিলাদের প্রাথমিক আবেদন ফরম-১ পূরণ করেন।

 

ক্ষুদ্রদলের সদস্যগণ প্রাথমিক আবেদন ফরম অনুযায়ী সম্ভাব্য মহিলাদের বাড়ি পরিদর্শন করে সংযুক্ত ছক-২ পূরণ করে যোগ্য মহিলাদের প্রাথমিক তালিকা প্রস্তুত করে থাকেন।

 

তালিকাটি যৌথভাবে ক্ষুদ্রদলের সদস্যরা স্বাক্ষর করে প্রাথমিক আবেদন ফরম-১ সহ উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার মাধ্যমে উপজেলা ভিজিডি কমিটিতে  প্রেরণ করে থাকেন।

 

উপজেলা ভিজিডি কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পর্যালোচনা করে পূর্ণাংগ তালিকা অনুমোদন করেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফরম -৩ অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত পূর্ণাংগ তালিকার প্রতিটি পাতায় স্বাক্ষর করেন।

 

চূড়ান্ত স্বাক্ষরিত তালিকা ইউনিয়নে প্রেরণ করা হলে

ইউনিয়ন পরিষদ নোটিশ বোর্ডে চূড়ান্ত তালিকা প্রদর্শনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকেন।

তালিকায় কোন অনিয়ম/আপত্তি/অভিযোগ  পরিলক্ষিত হলে উপজেলা ভিজিডি কমিটি (উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কর্তৃক মনোনীত দুই/তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি) সরেজমিন তদন্ত করে থাকেন।

 

চূড়ান্ত তালিকা অনুমোদনের ৭ দিনের মধ্যে ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃক পূর্ব নির্ধারিত তারিখে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ও ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপজেলা কর্মকর্তা (ট্যাগ অফিসার) উপস্থিত থেকে  অনুমোদিত তালিকানুযায়ী নির্বাচিত ভিজিডি মহিলার সাক্ষাৎকার গ্রহণ করে ভিজিডি কার্ড বিতরণ করেন।

 

উপজেলা ভিজিডি কমিটি প্রতিটি ইউনিয়নের খাদ্যশস্য বিতরণের পৃথক তারিখ নির্ধারণ করেন।

 

অনুমোদিত তালিকা ও বিতরণকৃত কার্ড অনুযায়ী প্রতিমাসে ৩০ কেজি গম/চাল বিতরণ করা হয় ২৪ মাস ব্যাপী। এ ছাড়াও নির্বাচিত এনজিও কর্তৃক আয়বর্ধক কর্মকান্ডের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

 নূন্যতম ৪০/- টাকা হারে প্রতি মাসে সঞ্চয় জমা করতে হয়।

০৩ মাস

বিনামূল্যে

 

ভিজিডি পরিপত্র ও বাস্তবায়ন নির্দেশিকা, ২০১১

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/ মহা- পরিচালক,মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

 

০৪

--

“দরিদ্রমা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতাপ্রদান” কর্মসূচি

জেলা /উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

ইউনিয়ন কমিটি মাইকিং করে নির্দিষ্ট তারিখে সম্ভাব্য প্রার্থীদের উপস্থিত হবার জন্য প্রচারনা চালাবেন এবং গর্ভধারিনী মা সম্পর্কে স্থানীয় ভাবে জরিপ এবং তথ্যানুসন্ধান করেন। স্কুল, কলেজ/মাদ্রাসার প্রধান, ইমাম, স্থানীয় কাজী এবং ইউনিয়ন ভূমি সহকারীদের নিকট হতে বয়স, বিবাহ, সন্তান সংখ্যা, মাসিক আয়, সম্পদের মালিকানা সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করে নির্ধারিত ফরমে পূর্ব নির্ধারিত তারিখে প্রাথমিক বাছাই সম্পন্ন করেন।

গর্ভধারন বিষয়ে উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা /স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নিকট হতে বিনামূল্যে সনদ সংগ্রহ করেন।

সরেজমিনে পরিদর্শন করে প্রাপ্ত তথ্য পরীক্ষা করে আবেদন ফরম-ক পূরণপূর্বক প্রাথমিকভাবে বাছাই করে অনাপত্তি ও সুপারিশসহ জেলা/ উপজেলা কমিটিতে প্রেরণ করেন।

উপজেলা কমিটির আবেদন প্রাপ্তির পর কমিটি চূড়ান্ত তালিকা অনুমোদন করে এবং চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ভাতাভোগীদের নিকট কার্ড বিতরণ করেন ।

মাসিক ৩৫০/- হারে প্রতি ৬ মাস অন্তর অন্তর করে ৪বার বা ২৪ মাস ভাতা প্রদান করা হয়।

  ৯৮ দিন

বিনামূল্যে

 

“দরিদ্র মা’র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা’’ প্রদান কর্মসূচি বাস্তবায়ন নীতিমালা, মার্চ-২০১১

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

 

 

০৫

--

মহিলাদের আত্ম কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জেলা/উপজেলা কার্যালয়ে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। আগ্রহী মহিলাগণ নির্ধারিত আবেদন পত্র উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় হতে সংগ্রহ করেন ও সঠিকভাবে পূরণ করে দাখিল করেন।  স্থানীয় ঋণ কমিটি আবেদনপত্র যাচাই বাছাই করে  ১৫ দিনের মধ্যে অনুমোদন করে ১/২ বৎসরের জন্য ৫% সুদে জামানত বিহীন ঋণ সেবা প্রদান করা হয়।

আবেদন  যাচাই বাছাইয়ের পর  ১৫ দিনের  মধ্যে

নিজ খরচে ৩৫০/- নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প ক্রয়

মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন নীতিমালা, মে- ২০০৪

উপজেলা নির্বাহী অফিসার/ জেলা  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

০৬

--

দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ (জেলা পর্যায়)

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে নির্ধারিত ৫টি ট্রেডের জন্য সংবাদপত্র ও বিভিন্ন দপ্তরে নোটিশ বোডে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করা হয়। প্রতিটি ট্রেডে ১০জন করে মোট ৫০জন প্রাথী বাছাই করা হয়। জেলা পযায়ে নিধারিত ট্রেড পরিচালনা কমিটির সদ্যেদের উপস্থিতিতে সাক্ষাৎকার গ্রহণের মাধ্যমে চূড়ান্ত তালিকা প্রস্তুত করা হয়। প্রতিটি ট্রেডের মেয়াদ ৩মাস।

 ৩ মাস

বিনা মূল্যে

জেলা ও উপজেলা  পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি কমিটি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ভর্তি কার্যক্রম চলে

উপজেলা নির্বাহী অফিসার  / জেলা/উপজেলা  মহিলা বিষয়ক 

কর্মকর্তা

 

0৭

--

দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ (উপজেলা পর্যায়)

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

উপজেলা কার্যালয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন দপ্তর ও ইউনিয়ন পরিষদের নোটিশ বোজ্ঞপ্তি বোর্ড বিজ্ঞাপন দেয়া হয়। উপজেলা পর্যায়ে একটি ট্রেডে পশিক্ষণ কার্যক্রম চলে। আগ্রহী প্রার্থীগণ নির্ধারিত তারিখের মধ্যে আবেদন পত্র জমা প্রদান করেন। আবেদনপত্র যাচাই বাছাই করে তালিকা তৈরি করা হয়। উপজেলা নির্বাচন কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে সাক্ষাৎকার গ্রহনের মাধ্যমে ৩০টি আসনের বিপরীতে ১ বছরের জন্য প্রশিক্ষণার্থী নির্বচন করা হয়।

১ বৎসর

বিনা মূল্যে

ভর্তি কমিটি, সরকারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী উপজেলা  পর্যায়ের প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করে

উপজেলা নির্বাহী অফিসার  / জেলা/উপজেলা  মহিলা বিষয়ক 

কর্মকর্তা

 

0৮

--

সেলাই মেশিন বিতরণ

জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

আগ্রহী নারীগণকে নির্বাচিত প্রতিনিধির সুপারিশকৃত আবেদনপত্র মাননীয় মন্ত্রী বরারর দাখিল করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রাথমিক তালিকা তৈরি করে সভায় উপস্থাপন করেন।

সভায় চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী মহিলাদের মধ্যে সদর কার্যালয়, জেলা ও উপজেলা মহিলা  কার্যালয়/বাফার ষ্টেশন হতে বিতরণ করা হয়।

প্রায় ১বৎসর

৩০০/- টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প

সেলাই মেশিন বিতরণ নীতিমালা অনুযায়ী বিতরণ করা হয়

জেলা  মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/ মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর/ সচিব/প্রতিমন্ত্রী/ মন্ত্রী

0৯

--

স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতির মধ্যে অনুদান বিতরণ (বামকপ)

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, বাংলাদেশ বেতার ও টেলিভিশন এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচারের পর জেলা/উপজেলা কার্যালয় থেকে আবেদন সংগ্রহ করতে হয়। সমিতি কর্তৃক পূরণকৃত ৩ (তিন) ফর্দ আবেদন জেলা/উপজেলা কার্যালয়ে জমা দিতে হয়।

আবেদনপত্রটি মাননীয় মন্ত্রী/সংসদ সদস্য/বামকপ সদস্য/জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান/উপজেলা চেয়ারম্যান/ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান/উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক সুপারিশকৃত হতে হবে। উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সরেজমিনে যাচাই বাছাই করে সাধারণ ও বিশেষ অনুদানের জন্য উপজেলা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা উপজেলা কমিটি থেকে প্রাপ্ত আবেদনসমূহ যাচাই করে জেলা কমিটিতে উপস্থাপন করেন। জেলা কমিটি যাচাই করে সাধারণ অনুদানের আবেদনসমূহ ক, খ ও গ শ্রেনীতে বিন্যাস করে বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ (বামকপ) এর সদস্যসচিব মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর নিকট প্রেরণ করেন। অতঃপর বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদের উপ-কমিটি অনুদানের যোগ্য সমিতির খসড়া তালিকা প্রণয়ন করে বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদে উপস্থাপন করেন। বাংলাদেশ মহিলা কল্যাণ পরিষদ উপ-কমিটি কর্তৃক প্রনীত খসড়া পর্যালোচনা করে অনুদান প্রাপ্ত সমিতির চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেন ও চেক প্রদান করেন। চূড়ান্ত তালিকানুযায়ী জেলা/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা পূর্ব নির্ধারিত তারিখে নির্বাচিতদের নিকট অনুদানের চেক বিতরণ করে থাকেন।

৫-৮ মাস,

বৎসরে ১ বার দেয়া হয়

বিনামূল্যে

অনুদান বিতরনের নীতিমালা

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার মাধ্যমে মহা পরিচালক,মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

১০

--

ক্লাবে সংগঠিত করে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনে কিশোর কিশোরীদের ক্ষমতায়ণ

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/প্রোগ্রাম অফিসার/উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা

 

০৭ টি জেলার ৪৪ টি উপজেলার ৩ টি ইউনিয়নে ৩৭৯ টি কিশোর-কিশোরী ক্লাবের মাধ্যমে ৩০ জন (কিশোরী-২০জন,কিশোর-১০জন) করে মোট ১১,৩৭০ জন ১১-১৮ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরী এ কার্যক্রমের আওতাভূক্ত। আর্থ-সামাজিকভাবে পিছিয়ে আছে এমন কিশোর-কিশোরীরা এনজিও/সিবিও কর্তৃক তালিকাভূক্ত হয়।  সিবিও কর্তৃক ২৫-৩৫ জন সদস্য নিয়ে  একটি দল গঠন হয়। একজন কিশোর ও ১জন কিশোরী  নেতা(পিয়ার লিডার) নির্বাচিত হয়। এরা ক্লাব পরিচালনা করেন। ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকারি/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অথবা ইউনিয়ন পরিষদের কক্ষে অথবা কোন গন্যমান্য ব্যক্তির বৈঠকখানায় ক্লাব ঘর প্রতিষ্ঠিত হয়। সপ্তাহে দুই দিন দুই ঘণ্টা ক্লাব খোলা থাকে। মার্চ-সেপ্টেম্বর মাসে বিকাল ৪.০০-৬.০০ টা এবং অক্টোবর-ফেব্রুয়ারি মাসে ৩.০০-৫.০০ টা পর্যন্ত ক্লাব চলে।  জীবনমান উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারী-পুরুষ বৈষম্যহীন ও পারস্পরিক সুরক্ষামূলক সমাজ গঠনে  অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি ও কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি, বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও ইতিবাচক দৃষ্টি ভঙ্গি গড়ে তোলা। বাল্যবিবাহ ও যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনা সৃষ্টি, যৌতুক বিরোধী সচেতনা তৈরি ,ঝরে পড়ার হার কমানো ও প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টি মাধ্যমে সেবা প্রদান করা হয়ে থাকে।

 

১২৭ দিন

বিনামূল্যে

বাস্তবায়ন নির্দেশিকা ও জীবন দক্ষতা সহায়িকা

 

উপ-পরিচালক/

মহাপরিচালক, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর

১১

--

কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা তহবিল কর্মসূচি

জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা/প্রোগ্রাম অফিসার

 

কোন প্রতিষ্ঠানে বা নিজ গৃহে কর্মরত দরিদ্র  গর্ভবতী/দুগ্ধদায়ী মাকে নির্ধারিত ফরমে জেলা কমিটি/ সরাসরি জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার নিকট আবেদন করতে হয়। অথবা ওয়ার্ড কমিশনার, মহিলা ওয়ার্ড কমিশনার অথবা নিবন্ধিত মহিলা সমিতিসমূহের নিকট হতে নিম্নোক্ত শর্ত সাপেক্ষে সম্ভাব্য উপকারভোগীদের তালিকা দায়িত্ব প্রাপ্ত  সিবিও/এনজিও সংগ্রহ করে থাকেন । শর্তগুলো হলো: - বয়স কমপক্ষে ২০ বা তার উর্ধ্বে হতে হবে, মাসিক  মোট আয় ৫০০০/-টাকা অথবা তার নিম্নে এবং অন্য কোন আয়ের উৎস নেই, বিজিএমইএ/ বিকেএমইএ এর আওতাভূক্ত নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত দরিদ্র, দুঃস্থ দুগ্ধদায়ী এবং গর্ভবতী মহিলা। ৬১টি জেলা সদর অথবা পরবর্তীতে সম্প্রসারিত ৬৪টি জেলা সদরস্থ পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশনের(কর্মসূচির জন্য নির্ধারিত এলাকা)স্থায়ী বাসিন্দা অর্থাৎ ভোটার হতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলারের প্রত্যয়ন থাকতে হবে।দরিদ্র প্রতিবন্ধী কর্মজীবী গর্ভবতী/ দুগ্ধদায়ী মা ভাতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। প্রথম ও দ্বিতীয় গর্ভের সন্তান গর্ভাবস্থায় বা প্রসবের সময় হতে সর্বোচ্চ ২৪ মাসের জন্য এক ব্যক্তি একবার বরাদ্দপাবেন। তৃতীয় বা তৎপরবর্তী সন্তান জন্মদানের জন্য কোন কর্মজীবী মা এই ভাতা পাওয়ার যোগ্য হবেন না। তবে প্রথম ও দ্বিতীয় গর্ভের সন্তান গর্ভাবস্থায় অথবা জন্মের দুই বৎসরের মধ্যে মারা গেলে তৃতীয় গর্ভকাল বিবেচনা করা যাবে। কোন কর্মজীবী মায়ের একাধিক বিবাহ হলেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। সন্তান জন্মের দুই বৎসরের মধ্যে মারা গেলে সংশ্লিষ্ট মা ২৪ মাস পূর্ণ হওয়া পর্যন্ত ভাতা পাবেন। নির্বাচিত মা দুই বৎসরের মধ্যে মারা গেলে ভাতা বন্ধ হবে। সন্তান জীবিত থাকলে বৈধ অভিভাবক ভাতা পাবেন। প্রাথমিক তালিকা সংগ্রহের সময় আবেদন পত্রের সাথে যে সকল সনদ সংযুক্ত থাকতে হবে তা হল: স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ অথবা রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত প্রথম /দ্বিতীয় সন্তানের প্রত্যয়ন, স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ বিভাগ অথবা রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক প্রদত্ত প্রেগনেন্সি সনদ, স্থানীয় নাগরিকত্বের সনদ, বয়স প্রমানের প্রত্যয়ণপত্র, নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে চাকুরিরত মর্মে প্রত্যয়নপত্র, পৌর এলাকার বাসিন্দা এই মর্মে ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন।

প্রাপ্ত আবেদনপত্র  ও এনজিও/সিবিও কর্তৃক পূরণকৃত আবেদন ফরমসহ জেলা কমিটিতে উপস্থাপন করতে হয়। জেলা কমিটি উক্ত তালিকার সম্ভাব্য উপকারভোগীদের সরেজমিনে পরিদর্শন করে নামের তালিকা চূড়ান্ত করে থাকেন।

 

চূড়ান্ত তালিকানুযায়ী নির্বাচিত উপকারভোগীর নামে ভাতা পরিশোধ বহি প্রস্তুত করে বিতরণ করা হয়ে থাকে।